রবিবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৪, ১০:৪৩ পূর্বাহ্ন
বৃহস্পতিবার ঢাকা মহানগর হাকিম বেগম ইয়াসমিন আরোরার আদালতে মামলাটি করেন কদমতলীর এমএসটি এন্টারপ্রাইজের মালিক ইমরান হোসেন।
আদালত মামলাটি পুলিশের ডিসি ডিবিকে তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন।
মামলার অপর আসামিরা হলেন লাভোলা আইসক্রিমের এরিয়া ম্যানেজার উজ্জ্বল হোসেন, মার্কেটিং অফিসার্স সানাউল হক, তরিকুল, জুবায়ের, সজীব, আলম, শামীম ও রবিউল।
মামলায় উল্লেখ করা হয়, গত বছরের ৩০ অক্টোবর দারোগা নাজমুল (এসআই নাজমুল হিসাবে পরিচয় দানকারী) পিকআপ গাড়ি নিয়ে বাদীর দোকান এমএসটি এন্টারপ্রাইজে এসে মালিককে অপহরণ করে শ্যামপুর ইকোপার্কে আটকে রাখে।
এক পর্যায়ে মিথ্যা মামলায় ফাঁসানোর ভয় দেখিয়ে বাদীর নিকট তার দোকানের চাবি চায়। বিভিন্ন রকমের ভয়ভীতি ও হুমকির প্রেক্ষিতে অবশেষে রাত সাড়ে ৮টায় বাদী দোকানের চাবি দিতে রাজি হন। পরে তারা দোকানে গিয়ে ৭৫ হাজার টাকার আইসক্রিম ও নগদ ১ লাখ টাকা নিয়ে যায়। এছাড়াও ব্র্যাক ব্যাংকের ব্ল্যাঙ্ক চেক বই ও দুটি ফ্রিজ নিয়ে যায় তারা। পরে তারা হত্যার হুমকি দিয়ে সাদা কাগজে স্বাক্ষর নেয় তারা।
পরবর্তীতে সাদা কাগজে স্বাক্ষর নেয়া ওখানে তারা লিখেছে, এমএসটি এন্টারপ্রাইজের মালিক ইমরান হোসেন তাদের নিকট হইতে সাড়ে ৩৯ হাজার টাকা গ্রহণ করে এবং ২টি ভ্যান গাড়ি তৈরির খরচ বাবদ লাভেলো ফ্যাক্টরির নিকট তার এক লক্ষ টাকা পাওনা রয়েছে।